তার কালো চুল আমার পরশ বুলিয়ে গেলো । নীল জোৎনায় তার সরল হাসি রংধনুর মত হৃদয়ের গভীরে তীখ্নঘাত করে । মনে জোয়ার ওঠে তাকে জয় করার ; রঙীন স্বপ্ন খুঁজে বেড়াই কলকলে নদীর স্রোতে । শরীর ঘেসে বসি তার গন্ধ নেওয়ার । নদীর পানিতে পা ভিজিয়ে বসে আছি নিশিদ্ধ সময়ে আমরা দু'জন ।
সে ভেঙে পড়ে । অজানা আতংকে কেপে ওঠে তার মন । পড়ে দো'টানায় । তার চোখে চোখ রাখি । গাঢ় মায়ায় তার দিকে তাকাই । সে চোখ নামায়নি । চোখে চোখ রেখে কথা বলি । সে আভ্যন্তরীন উত্তেজিত হয়ে পড়ে । তার সরল মুখখানিতে চিকন হাসির রেখা ফুটে ওঠে । হাসার সময় ডান মুখটা চেপে যায় । মুখটার দিকে তাকাই । দু'হাত দিয়ে উঁচু করে তুলি তার মুখ । আমি তোমাকে ভালোবাসি, মেয়ে ।
তার বুকের ধপ ধপ শব্দ শুনতে পাই । সে ফিস ফিস করে বলে, আমিও তোমাকে ভালোবাসি ছেলে । সব কথা কি বলে দিতে হয় ? নিগুঢ় আলিঙ্গনে দুটো মন এক হয়ে যায় ।
Thursday, 14 June 2007
কাদিয়ানী সমস্যা
আজকাল দেখা যাচ্ছে যত দূর্নীতি , সন্ত্রাস , ধর্ষন , ধোঁকাবাজী সতসব আছে সবগুলো মুসলিম রাষ্ট্রে । অশান্তির বেড়াজালে আবদ্ধ এইসব মুসলিম দেশগুলো । আর আমি এটা কমার কোনো সম্ভবোনা তো দেখছেই না বরঞ্চ বেড়েই চেলেছে । আর এইসব অরাজকতার হর্তা কর্তা হলো মুসলিম বুদ্ধিজীবি আর কিছু অন্যধর্মালম্বী কিছু মানুষ । মুসলমানদের ভেতর অশান্তি বজায় রাখার জন্য যেমন চলছে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত তেমনি চলছে কিছু দল বা গোষ্ঠীর অবিরাম প্রচেষ্ঠা । আর এমনি একটা দল হলো কাদিয়ানী । এদের কথা হলো : আমরা আল্লাহকে মানী ( ! ) তবে মোহাম্মদ ( স: ) কে শেষ নবী মানিনা ( নাউজুবিল্লাহ ) । মুসলমান হতে হলে প্রথমে আল্লাহকে তারপর মোহাম্মদ ( স: ) কে আখেরী নবী মানতে হবে , তা না হলে কেও মুসলিম হতে পারবে না । তাদের মতে মির্জা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী হলো শেষ নাবী ( অস্তাগফিরুল্লাহ ) । কাদিয়ানী যে অবুঝ সেটা কিন্তু নয় । তারা খুবই বুঝধারী মানুষ । এবং তারা এই ষড়যন্ত্র বুঝে শুনেই চালিয়ে যাচ্ছে । আমার মতে এদের কাজই হলো মুসলমানদের মধ্যে ঝগড়া লাগিয়ে দেওয়া । তা নহলে তারা ঠিকই মির্জা কাদিয়ানীকে নবী বানিয়ে আরেকতি ধর্মের প্রবর্তন করে প্রচলন শুরু করতো । অযথা শান্তির ধর্ম ইসলাম কে আশান্তিতে ফেলতো না । এদের থেকে সবাই সাবধান । কাদিয়ানীদের প্রতিবাদ করুন , করুন প্রতিহত ।
Saturday, 5 May 2007
শাওন তুমি গ্রামের ছেলে গ্রামে ফিরে যাও , শহরের সভ্য যান্ত্রিক সমাজে তোমার মতো ছেলে নোংরা আবর্জনা ছাড়া অন্য কিছু নও [পর্ব :৩ ]
ক্লাস ৪ এ পড়ার সময় বাবাকে ধরলাম ঘুড়ি বানিয়ে দিতে হবে । ঘুড়ো ওড়াবো । অন্যদিক থেকে মা'র চিল্লানী শুনলাম : "ঘুড়ি আর ঘুড়ির মালিক কেও রাতে বাসায় থাকতে পারবেনা । ঘুড়ো ওড়ায় কারা ? যারা পড়ালেখা করেনা , বিকাল না হতেই কপোতাক্ষর পাসে গিয়ে ঠাঠা রোদে ঘুড়ি ওড়ায় " । প্রতিটা জিনিসের একজন পক্ষে থাকবে আরেকজন বিপক্ষে থাকবেই । মা গেলো বিপক্ষে । বাবা খুব সাহসী বুক নিয়ে হাজির হলো আমার পাশে । খেয়ে না খেয়ে সেই ঘুড়ি বানানঅ হলো । বিশাল বড় লন্ঠন ঘুড়ি ।
টানটান উত্তেজন পরের দিন । আমাদের ছেড়ে আকাশ ছোঁয়া স্বপ্নে বিভোর ছিলো সেই ঘুড়ি । সেই স্বপ্ন নিয়ে নীল আকাশে ওড়াল দিলো সে । এমন ওড়াল দিলো যে আর ফিরে এলোনা ।
ক্লাস ৫ এ উঠে সব থেকে মজার ঘটনা ঘটেছে । জীবনের প্রথম লাভ লেটার পড়তে পারার ঘটনা ।
প্রথম লাভ লেটার । বুক দুরু দুরু । হাতে নিয়ে প্রথম প্যারা শেষ করলাম এক দমে । পরের টুকু আর পড়িনি । মনের ভেতরে ভয় কাজ করতেছিলো তাই । তখনই ৫০ পয়সা দিয়ে ম্যাচ কিনে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেললাম ।
দ্বিতীয় লাভ লেটার । ঘরা বসে পড়তেছি , পাসে আমার মা জননী । জানালা অর্ধেক খোলা । অনেক্ষণ থেকেই লক্ষ্য করতেছিলাম ক্লাসের জয়ন্তী মেয়েটা আমাদের বাসার সামনে । হঠাৎ চিঠিটা এসে পড়লো আমার খাটে ।
যা হবার তাই হলো । প্রথম বারের মতই এবারও পড়া হলোনা জিনিসটা । দুপুরে ভাত খাওয়ার সময় বাবা মার হাসি ঠাট্টা শুনতে হলো । মা বললো : আগেও পেয়েছিস নাকি ? আমি দাত কেলিয়ে বলি : হু কিন্তু আগে ছিলো আরেকটা মেয়ে ।
টানটান উত্তেজন পরের দিন । আমাদের ছেড়ে আকাশ ছোঁয়া স্বপ্নে বিভোর ছিলো সেই ঘুড়ি । সেই স্বপ্ন নিয়ে নীল আকাশে ওড়াল দিলো সে । এমন ওড়াল দিলো যে আর ফিরে এলোনা ।
ক্লাস ৫ এ উঠে সব থেকে মজার ঘটনা ঘটেছে । জীবনের প্রথম লাভ লেটার পড়তে পারার ঘটনা ।
প্রথম লাভ লেটার । বুক দুরু দুরু । হাতে নিয়ে প্রথম প্যারা শেষ করলাম এক দমে । পরের টুকু আর পড়িনি । মনের ভেতরে ভয় কাজ করতেছিলো তাই । তখনই ৫০ পয়সা দিয়ে ম্যাচ কিনে আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেললাম ।
দ্বিতীয় লাভ লেটার । ঘরা বসে পড়তেছি , পাসে আমার মা জননী । জানালা অর্ধেক খোলা । অনেক্ষণ থেকেই লক্ষ্য করতেছিলাম ক্লাসের জয়ন্তী মেয়েটা আমাদের বাসার সামনে । হঠাৎ চিঠিটা এসে পড়লো আমার খাটে ।
যা হবার তাই হলো । প্রথম বারের মতই এবারও পড়া হলোনা জিনিসটা । দুপুরে ভাত খাওয়ার সময় বাবা মার হাসি ঠাট্টা শুনতে হলো । মা বললো : আগেও পেয়েছিস নাকি ? আমি দাত কেলিয়ে বলি : হু কিন্তু আগে ছিলো আরেকটা মেয়ে ।
Saturday, 21 April 2007
শাওন তুমি গ্রামের ছেলে গ্রামে ফিরে যাও , শহরের সভ্য যান্ত্রিক সমাজে তোমার মত ছেলে নোংরা আবর্জনা ছাড়া আর কিছু নও
--- শাওন তুমি গ্রামের ছেলে গ্রামে ফিরে যাও , শহরের সভ্য যান্ত্রিক সমাজে তোমার মত ছেলে নোংরা আবর্জনা ছাড়া আর কিছু নও ।
যান্ত্রিক সমাজের দিন মনে হয় শেষ হয়ে এসেছে । শাওন উঠে দাড়ায় ; পথিবীটা ঘুরতে থাকে
পাশের বাড়ির ছেলেমেয়েরা ব্যাডমিন্টন খেলতো । সেটা দেখে নিজের ইচ্ছা চুড়ান্ত পর্যায়ে যেত । র্যাকেট ছিলো না , মা বলে বাসার ডান পাশে সিম গাছ লাগাতে । সিমের মাচা বানালাম । সিম লাগালাম । সে সিম বেঁচে র্যাকেট কিনলাম ।
নিজের টাকা দিয়ে পঞ্চম শ্রেণীতে উঠে কিছু কেনাতে মনের কাছেই ভালো লাগলো । কপোতাক্ষে বান আসতো । সেসময় নৌকাতে উঠতাম আমি , লিংকন , সানি । 3-4 ফুট উপর-নিচু হতো নৌকা । আমাদের মজা ততই বাড়ত ।
ঐ কোণটাতে বর্শি নিয়ে কয়েকদিন বসেছিলাম মাছ মারার জন্য । একটা মাছও কোনোদিন উঠেনি । পরে রাগের জন্য বর্শি আগুনে পুড়িয়ে ফেলি ।
শীতের সময় দেখতাম ছোট চাচা চাদর জড়িয়ে কাধেঁর উপর একটা লগিতে 6-7টা ভাড় নিয়ে নদীর ঐ পারে যেত খেজুরের রস আনার জন্য । সকাল 8টার ভেতরে রস হাজির হতো । কাসার গ্লাসে করে রস খেতাম । তারপর সেই রস উঠানে বসে জ্বাল দেওয়া শুরু হতো । মা , ছোট চাচী অথবা দাদু বসে বসে সেই রস জ্বাল দিতো । বেলা 12-1টা পর্যন্ত চলতো সেই জ্বাল দেওয়া । যতক্ষন না গুড় হবে ততক্ষন সেইরকম চলতেই থাকবে ।
বাবা তখন বারান্দায় বসে বসে বাংলা রচনা মুখস্ত করাতো । এগুলা ছিলো দাদুবাড়ির কথা ।
একদিন হঠাৎ এক বসন্তের দুপুরে দাদুবাড়ি ছেড়ে নতুন বাসায় উঠলাম । নিজের মনের মত বাসা । টিনের চাল । ইটের গাথনী । নিজের একটা ছোট রুম হলো । গরমের সময়ও বাসাটা থাকতো একদম ঠান্ডা । কারণ টিনের উপরেই ছিলো শত বছরের পুরানো সেই আম গাছটি । ছায়া দিয়ে যেতো সে ।
সাইকেল কিনেছিলাম আব্বুর কাছে প্রতিজ্ঞা করে যে চতুর্থ শ্রেণীর বার্ষিক পরীক্ষায় 1থেকে 3 এর ভেতরে রোল হবে । সাইকেল কিনে দিলো বাবা , কিন্তু 1 থেকে 3 তো দূরের কথা তখন রোল হলো 7 । ভাগ্যিস সেদিন ঐ বাসা থেকে দাদুকে ডেকে নিয়ে এসেছিলাম । না হলে শাওন আর থাকত না । তবুও জ্বর ছিলো বেশ কয়েকদিন । বাবা মা দু'জন আমাকে মারতেছে আর দাদু একা ঠেকাচ্ছে , বুড়ির জন্য মোটেও সহজ ব্যাপার নয় । এই দাদুই আমার সব ।
সাতার শিখেছিলামও দাদুর কাছ থেকে । প্রথম প্রথম ঝুনা নারকেল নিয়ে পুকুরে যেতাম । ঝুনা নারকেলে বেশি সুবিধা করাগেলো না । পরে বাসার সামনের মোট সাইকেলের দোকান থেকে টিউব নিয়ে যেতাম , সেটিও শিখতে পারলাম না । পরে বাবা নিজেই দেখলাম একদিন একটা 100 টাকা দিয়ে টিউব কিনে নিয়ে এলো । সেটি ছিলো কার্টুনে ভর্তি । সেটি নিয়ে দাদুর সাথে পুকুরেই পড়ে থাকতাম । এভাবেই হলো সাঁতার শেখা ।
যান্ত্রিক সমাজের দিন মনে হয় শেষ হয়ে এসেছে । শাওন উঠে দাড়ায় ; পথিবীটা ঘুরতে থাকে
পাশের বাড়ির ছেলেমেয়েরা ব্যাডমিন্টন খেলতো । সেটা দেখে নিজের ইচ্ছা চুড়ান্ত পর্যায়ে যেত । র্যাকেট ছিলো না , মা বলে বাসার ডান পাশে সিম গাছ লাগাতে । সিমের মাচা বানালাম । সিম লাগালাম । সে সিম বেঁচে র্যাকেট কিনলাম ।
নিজের টাকা দিয়ে পঞ্চম শ্রেণীতে উঠে কিছু কেনাতে মনের কাছেই ভালো লাগলো । কপোতাক্ষে বান আসতো । সেসময় নৌকাতে উঠতাম আমি , লিংকন , সানি । 3-4 ফুট উপর-নিচু হতো নৌকা । আমাদের মজা ততই বাড়ত ।
ঐ কোণটাতে বর্শি নিয়ে কয়েকদিন বসেছিলাম মাছ মারার জন্য । একটা মাছও কোনোদিন উঠেনি । পরে রাগের জন্য বর্শি আগুনে পুড়িয়ে ফেলি ।
শীতের সময় দেখতাম ছোট চাচা চাদর জড়িয়ে কাধেঁর উপর একটা লগিতে 6-7টা ভাড় নিয়ে নদীর ঐ পারে যেত খেজুরের রস আনার জন্য । সকাল 8টার ভেতরে রস হাজির হতো । কাসার গ্লাসে করে রস খেতাম । তারপর সেই রস উঠানে বসে জ্বাল দেওয়া শুরু হতো । মা , ছোট চাচী অথবা দাদু বসে বসে সেই রস জ্বাল দিতো । বেলা 12-1টা পর্যন্ত চলতো সেই জ্বাল দেওয়া । যতক্ষন না গুড় হবে ততক্ষন সেইরকম চলতেই থাকবে ।
বাবা তখন বারান্দায় বসে বসে বাংলা রচনা মুখস্ত করাতো । এগুলা ছিলো দাদুবাড়ির কথা ।
একদিন হঠাৎ এক বসন্তের দুপুরে দাদুবাড়ি ছেড়ে নতুন বাসায় উঠলাম । নিজের মনের মত বাসা । টিনের চাল । ইটের গাথনী । নিজের একটা ছোট রুম হলো । গরমের সময়ও বাসাটা থাকতো একদম ঠান্ডা । কারণ টিনের উপরেই ছিলো শত বছরের পুরানো সেই আম গাছটি । ছায়া দিয়ে যেতো সে ।
সাইকেল কিনেছিলাম আব্বুর কাছে প্রতিজ্ঞা করে যে চতুর্থ শ্রেণীর বার্ষিক পরীক্ষায় 1থেকে 3 এর ভেতরে রোল হবে । সাইকেল কিনে দিলো বাবা , কিন্তু 1 থেকে 3 তো দূরের কথা তখন রোল হলো 7 । ভাগ্যিস সেদিন ঐ বাসা থেকে দাদুকে ডেকে নিয়ে এসেছিলাম । না হলে শাওন আর থাকত না । তবুও জ্বর ছিলো বেশ কয়েকদিন । বাবা মা দু'জন আমাকে মারতেছে আর দাদু একা ঠেকাচ্ছে , বুড়ির জন্য মোটেও সহজ ব্যাপার নয় । এই দাদুই আমার সব ।
সাতার শিখেছিলামও দাদুর কাছ থেকে । প্রথম প্রথম ঝুনা নারকেল নিয়ে পুকুরে যেতাম । ঝুনা নারকেলে বেশি সুবিধা করাগেলো না । পরে বাসার সামনের মোট সাইকেলের দোকান থেকে টিউব নিয়ে যেতাম , সেটিও শিখতে পারলাম না । পরে বাবা নিজেই দেখলাম একদিন একটা 100 টাকা দিয়ে টিউব কিনে নিয়ে এলো । সেটি ছিলো কার্টুনে ভর্তি । সেটি নিয়ে দাদুর সাথে পুকুরেই পড়ে থাকতাম । এভাবেই হলো সাঁতার শেখা ।
তোমার শ্রেষ্ঠ ভালোবাসার দিন
ঘুমান্ত শহর
যেগে আছি তুমি আমি
আমি বলি প্রেম
তুমি বলো বন্ধুত্ত্ব এটা . . .
শাওনের ভালোবাসার অধিকার নেই । সে অধিকার শাওনের মত ছেলেরা আদায় করতে পারেনা ।
ছাই রঙের মেঘ . . . এলোমেলোভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে . . . প্যারিসে আকাশের আজকে মন খারাপ । সে আজ সারাদিন কাদঁবে . . . শাওন কম্পিউটারের ক্লাসে বসে একসেসের কাজে মন দেওয়ার চেষ্টা করতেছে . . .
কি দারূণ এই নির্মল পরিবেশ , মেঘলা বাতাস , 2য় তলার জানলার ফাক দিয়ে ছুটে এসে পড়া দু'এক ফোঁটা বর্ষার পানি . . .
প্রফেসর চিল্লাছে জানলা বন্ধের জন্য , বর্ষার পানি কম্পিউটারের উপরে পড়লে অসুবিধা হবে ।
হাহা , আজ নাকি ভালোবাসা দিবস ! আজ তো ব্ ষ্টি দিবস । ব্ ষ্টি নিয়েই আছি । আমার ভালোবাসা যাই কাটুক না কেনো , তোমারটা কাটাও শ্রেষ্ঠ সময় ।
--- তুমি তোমার শ্রেষ্ঠ ভালোবাসার দিন কাটাও ---
যেগে আছি তুমি আমি
আমি বলি প্রেম
তুমি বলো বন্ধুত্ত্ব এটা . . .
শাওনের ভালোবাসার অধিকার নেই । সে অধিকার শাওনের মত ছেলেরা আদায় করতে পারেনা ।
ছাই রঙের মেঘ . . . এলোমেলোভাবে ঘুরে বেড়াচ্ছে . . . প্যারিসে আকাশের আজকে মন খারাপ । সে আজ সারাদিন কাদঁবে . . . শাওন কম্পিউটারের ক্লাসে বসে একসেসের কাজে মন দেওয়ার চেষ্টা করতেছে . . .
কি দারূণ এই নির্মল পরিবেশ , মেঘলা বাতাস , 2য় তলার জানলার ফাক দিয়ে ছুটে এসে পড়া দু'এক ফোঁটা বর্ষার পানি . . .
প্রফেসর চিল্লাছে জানলা বন্ধের জন্য , বর্ষার পানি কম্পিউটারের উপরে পড়লে অসুবিধা হবে ।
হাহা , আজ নাকি ভালোবাসা দিবস ! আজ তো ব্ ষ্টি দিবস । ব্ ষ্টি নিয়েই আছি । আমার ভালোবাসা যাই কাটুক না কেনো , তোমারটা কাটাও শ্রেষ্ঠ সময় ।
--- তুমি তোমার শ্রেষ্ঠ ভালোবাসার দিন কাটাও ---
Monday, 9 April 2007
L'homme est pour l'homme
L'homme est pour l'homme
La vie est pour la vie
L'homme ne peut-ils pas obtenir
Un peu de sympathie ?
O l'ami !
L'homme vend l'homme
L'homme gagne sa vie par l'homme
Si l'ancienne histoire revient
N'aurais-tu pas honte
O l'ami !
Qu'est-ce que tu perds
Si un homme faible prend ton aide
Et traverse la veste riviere de
Sa vie?
Le monstre n'est jamais un homme
Si homme n'est pas un vrai homme
Si par hasard, le monstre devient un homme
N'aurais-tu pas honte ?
O l'ami
La vie est pour la vie
L'homme ne peut-ils pas obtenir
Un peu de sympathie ?
O l'ami !
L'homme vend l'homme
L'homme gagne sa vie par l'homme
Si l'ancienne histoire revient
N'aurais-tu pas honte
O l'ami !
Qu'est-ce que tu perds
Si un homme faible prend ton aide
Et traverse la veste riviere de
Sa vie?
Le monstre n'est jamais un homme
Si homme n'est pas un vrai homme
Si par hasard, le monstre devient un homme
N'aurais-tu pas honte ?
O l'ami
Tuesday, 20 March 2007
REMIx Kadiani AnD sHAoN
দাবীর পর দাবী জানতেই আছে । আমি বসে হাসতে থাকি যে একটা গোষ্টী মুসলমান হওয়ার জন্য দাবী জানাচ্ছে । তাহলে কি ধরে নেবো না যে এটি লোক দেখানো দাবী ? এটি একটা চক্রান্তের দাবী ?? এটি একটি বড় ধরনের নীল নকশার দাবী ???
মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী যে একটি কথাও স্পষ্ট ভাবে বলে না তাকে নিয়েই চলতেছে উপমহাদেশে হট্টগোল । আমার মনে হয় তার মানসিক কোনো অসুস্থতা আছে আর যারা এভাবে তার সমর্থন করছে তাদের মাথায় আছে দি¡গুন ।
৯ই জানয়ারী ২০০৪ এ কাদিয়ানীদের প্রচার সম্পাদক মানব জমিনে নিজেদেরকে মুসলমান দাবী করে একটা ফিচার দিয়েছিলো । তার বক্তব্য হলো : "আমাদের সাথে অন্য অন্য মুসলমানদের পার্থক্য হলো ইমাম মাহদীকে নিয়ে । অন্যান্য মুসলমানরা বলে যে , ইমাম মাহদী এখনো আবির্ভুত হয়নি আর আমাদের কথা হলো আবির্ভুত হয়েছে আর তিনিই হলেন মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী । বিষয়টা এতটুকুই ।"
এবার দেখি মীর্যা গোলাম আহমেদ নিজের মুখে কি বলেছেন । তিনি ১৯১৮সালের ৭ই ডিসেম্বর কাদিয়ানী পত্রিকা "আল ফজল" -এ বলেন : আমি মাহদী এবং ব্রিটিশ সরকার আমার তরবারি । আল্লাহ এই সরকারকে সাহায্য করার জন্য ফেরেশতা প্রেরন করেছেন ।
এটার মাধ্যমে কি বোঝা যায় না যে কাদিয়ানী ব্রিটিশ সরকার কত্ ক লেলিত এক দল , যারা মুসলমান সমাজে শুধু নৈরাজ্য স্ ষ্টি করার জন্য এসেছে ???
আমি লেখার প্রথমেই বলেছি মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানীর কোনো কথা-ই ক্লীয়ার না । আসেন সেটা দেখা যাক ।
১ম , মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী ১৮৮৫ সালে নিজেকে মুজাদ্দেদ হিসাবে দাবী করেন ।
২য় , মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী ১৮৯১ সালে নিজেকে মাহদী হিসাবে আবার দাবী করে ।
৩য় , একি বছরে সে আবার দাবী করে প্রতিশ্রুত মসীহ বলে ।
৪র্থ, মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী ১৯০১ সালে নিজেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ নবী বলে দাবী করে ।
৫ম , মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী ১৮৯১ সালের ২১শে অক্টোবর তাবলীগে রেসালাতের ২য় পাতায় বলেন : হযরত মোহাম্মদ ( স: ) আল্লাহর প্রেরিত শেষ নবী , তার পরে আর কোনো নবী আসবেন না ।
-- অন্যদিকে গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী -এর রচিত "মেরাতে কামলাতে ইসলাম" বইয়ের ৩৮৩ প্ ষ্ঠায় তিনি বলেন : আমি নবী নই তবে আল্লাহ আমাকে নবায়নকারী কালিম বানিয়েছেন ।
এবারের বিষয়টা আরো জটিল ।
৬ষ্ঠ , গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী "আঞ্জামে আযম" বইয়ের ২৮ পাতায় উল্লেখ করেন : মোহাম্মদ ( স: ) আল্লাহর শেষ নবী আবার "হাকীকাতুল ওহীর" ৬৮ পাতায় বলে : ঐ আল্লাহর শপথ , যার হাতে আমার প্রান , তিনিই আমাকে প্রেরন করেছেন এবং নবী নামে অভিহিত করেছেন ।
------আচ্ছা , এখন কথা হলো , বাংলাদেশের সরকার এমনি করে কেনো একজন মুসলিমকে সরকারীভাবে অমুসলিম ঘোষনা করবে ?? আর দেশের মানুষও বা সেটি চাবে কেনো ??--- কারণ , তারা চায় শান্তি , তারা চায় এদেরকে অমুসলিম ঘোষনা করে ইসলাম বিরোধী কার্যক্রম বন্ধ করতে ।
. . . এবং শাওন চায় এই রিমিক্স কাদিয়ানী আরেকটি ধর্ম তৈরি করুক , শান্তির ধর্মে এসে অশান্তি বাড়াতে হবে না . . .
মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী যে একটি কথাও স্পষ্ট ভাবে বলে না তাকে নিয়েই চলতেছে উপমহাদেশে হট্টগোল । আমার মনে হয় তার মানসিক কোনো অসুস্থতা আছে আর যারা এভাবে তার সমর্থন করছে তাদের মাথায় আছে দি¡গুন ।
৯ই জানয়ারী ২০০৪ এ কাদিয়ানীদের প্রচার সম্পাদক মানব জমিনে নিজেদেরকে মুসলমান দাবী করে একটা ফিচার দিয়েছিলো । তার বক্তব্য হলো : "আমাদের সাথে অন্য অন্য মুসলমানদের পার্থক্য হলো ইমাম মাহদীকে নিয়ে । অন্যান্য মুসলমানরা বলে যে , ইমাম মাহদী এখনো আবির্ভুত হয়নি আর আমাদের কথা হলো আবির্ভুত হয়েছে আর তিনিই হলেন মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী । বিষয়টা এতটুকুই ।"
এবার দেখি মীর্যা গোলাম আহমেদ নিজের মুখে কি বলেছেন । তিনি ১৯১৮সালের ৭ই ডিসেম্বর কাদিয়ানী পত্রিকা "আল ফজল" -এ বলেন : আমি মাহদী এবং ব্রিটিশ সরকার আমার তরবারি । আল্লাহ এই সরকারকে সাহায্য করার জন্য ফেরেশতা প্রেরন করেছেন ।
এটার মাধ্যমে কি বোঝা যায় না যে কাদিয়ানী ব্রিটিশ সরকার কত্ ক লেলিত এক দল , যারা মুসলমান সমাজে শুধু নৈরাজ্য স্ ষ্টি করার জন্য এসেছে ???
আমি লেখার প্রথমেই বলেছি মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানীর কোনো কথা-ই ক্লীয়ার না । আসেন সেটা দেখা যাক ।
১ম , মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী ১৮৮৫ সালে নিজেকে মুজাদ্দেদ হিসাবে দাবী করেন ।
২য় , মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী ১৮৯১ সালে নিজেকে মাহদী হিসাবে আবার দাবী করে ।
৩য় , একি বছরে সে আবার দাবী করে প্রতিশ্রুত মসীহ বলে ।
৪র্থ, মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী ১৯০১ সালে নিজেকে স্বয়ংসম্পূর্ণ নবী বলে দাবী করে ।
৫ম , মীর্যা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী ১৮৯১ সালের ২১শে অক্টোবর তাবলীগে রেসালাতের ২য় পাতায় বলেন : হযরত মোহাম্মদ ( স: ) আল্লাহর প্রেরিত শেষ নবী , তার পরে আর কোনো নবী আসবেন না ।
-- অন্যদিকে গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী -এর রচিত "মেরাতে কামলাতে ইসলাম" বইয়ের ৩৮৩ প্ ষ্ঠায় তিনি বলেন : আমি নবী নই তবে আল্লাহ আমাকে নবায়নকারী কালিম বানিয়েছেন ।
এবারের বিষয়টা আরো জটিল ।
৬ষ্ঠ , গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী "আঞ্জামে আযম" বইয়ের ২৮ পাতায় উল্লেখ করেন : মোহাম্মদ ( স: ) আল্লাহর শেষ নবী আবার "হাকীকাতুল ওহীর" ৬৮ পাতায় বলে : ঐ আল্লাহর শপথ , যার হাতে আমার প্রান , তিনিই আমাকে প্রেরন করেছেন এবং নবী নামে অভিহিত করেছেন ।
------আচ্ছা , এখন কথা হলো , বাংলাদেশের সরকার এমনি করে কেনো একজন মুসলিমকে সরকারীভাবে অমুসলিম ঘোষনা করবে ?? আর দেশের মানুষও বা সেটি চাবে কেনো ??--- কারণ , তারা চায় শান্তি , তারা চায় এদেরকে অমুসলিম ঘোষনা করে ইসলাম বিরোধী কার্যক্রম বন্ধ করতে ।
. . . এবং শাওন চায় এই রিমিক্স কাদিয়ানী আরেকটি ধর্ম তৈরি করুক , শান্তির ধর্মে এসে অশান্তি বাড়াতে হবে না . . .
Subscribe to:
Posts (Atom)