Thursday 14 June 2007

নিগুঢ় আলিঙ্গন

তার কালো চুল আমার পরশ বুলিয়ে গেলো । নীল জোৎনায় তার সরল হাসি রংধনুর মত হৃদয়ের গভীরে তীখ্নঘাত করে । মনে জোয়ার ওঠে তাকে জয় করার ; রঙীন স্বপ্ন খুঁজে বেড়াই কলকলে নদীর স্রোতে । শরীর ঘেসে বসি তার গন্ধ নেওয়ার । নদীর পানিতে পা ভিজিয়ে বসে আছি নিশিদ্ধ সময়ে আমরা দু'জন ।

সে ভেঙে পড়ে । অজানা আতংকে কেপে ওঠে তার মন । পড়ে দো'টানায় । তার চোখে চোখ রাখি । গাঢ় মায়ায় তার দিকে তাকাই । সে চোখ নামায়নি । চোখে চোখ রেখে কথা বলি । সে আভ্যন্তরীন উত্তেজিত হয়ে পড়ে । তার সরল মুখখানিতে চিকন হাসির রেখা ফুটে ওঠে । হাসার সময় ডান মুখটা চেপে যায় । মুখটার দিকে তাকাই । দু'হাত দিয়ে উঁচু করে তুলি তার মুখ । আমি তোমাকে ভালোবাসি, মেয়ে ।

তার বুকের ধপ ধপ শব্দ শুনতে পাই । সে ফিস ফিস করে বলে, আমিও তোমাকে ভালোবাসি ছেলে । সব কথা কি বলে দিতে হয় ? নিগুঢ় আলিঙ্গনে দুটো মন এক হয়ে যায় ।

কাদিয়ানী সমস্যা

আজকাল দেখা যাচ্ছে যত দূর্নীতি , সন্ত্রাস , ধর্ষন , ধোঁকাবাজী সতসব আছে সবগুলো মুসলিম রাষ্ট্রে । অশান্তির বেড়াজালে আবদ্ধ এইসব মুসলিম দেশগুলো । আর আমি এটা কমার কোনো সম্ভবোনা তো দেখছেই না বরঞ্চ বেড়েই চেলেছে । আর এইসব অরাজকতার হর্তা কর্তা হলো মুসলিম বুদ্ধিজীবি আর কিছু অন্যধর্মালম্বী কিছু মানুষ । মুসলমানদের ভেতর অশান্তি বজায় রাখার জন্য যেমন চলছে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত তেমনি চলছে কিছু দল বা গোষ্ঠীর অবিরাম প্রচেষ্ঠা । আর এমনি একটা দল হলো কাদিয়ানী । এদের কথা হলো : আমরা আল্লাহকে মানী ( ! ) তবে মোহাম্মদ ( স: ) কে শেষ নবী মানিনা ( নাউজুবিল্লাহ ) । মুসলমান হতে হলে প্রথমে আল্লাহকে তারপর মোহাম্মদ ( স: ) কে আখেরী নবী মানতে হবে , তা না হলে কেও মুসলিম হতে পারবে না । তাদের মতে মির্জা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী হলো শেষ নাবী ( অস্তাগফিরুল্লাহ ) । কাদিয়ানী যে অবুঝ সেটা কিন্তু নয় । তারা খুবই বুঝধারী মানুষ । এবং তারা এই ষড়যন্ত্র বুঝে শুনেই চালিয়ে যাচ্ছে । আমার মতে এদের কাজই হলো মুসলমানদের মধ্যে ঝগড়া লাগিয়ে দেওয়া । তা নহলে তারা ঠিকই মির্জা কাদিয়ানীকে নবী বানিয়ে আরেকতি ধর্মের প্রবর্তন করে প্রচলন শুরু করতো । অযথা শান্তির ধর্ম ইসলাম কে আশান্তিতে ফেলতো না । এদের থেকে সবাই সাবধান । কাদিয়ানীদের প্রতিবাদ করুন , করুন প্রতিহত ।