Thursday, 14 June 2007
কাদিয়ানী সমস্যা
আজকাল দেখা যাচ্ছে যত দূর্নীতি , সন্ত্রাস , ধর্ষন , ধোঁকাবাজী সতসব আছে সবগুলো মুসলিম রাষ্ট্রে । অশান্তির বেড়াজালে আবদ্ধ এইসব মুসলিম দেশগুলো । আর আমি এটা কমার কোনো সম্ভবোনা তো দেখছেই না বরঞ্চ বেড়েই চেলেছে । আর এইসব অরাজকতার হর্তা কর্তা হলো মুসলিম বুদ্ধিজীবি আর কিছু অন্যধর্মালম্বী কিছু মানুষ । মুসলমানদের ভেতর অশান্তি বজায় রাখার জন্য যেমন চলছে আন্তর্জাতিক চক্রান্ত তেমনি চলছে কিছু দল বা গোষ্ঠীর অবিরাম প্রচেষ্ঠা । আর এমনি একটা দল হলো কাদিয়ানী । এদের কথা হলো : আমরা আল্লাহকে মানী ( ! ) তবে মোহাম্মদ ( স: ) কে শেষ নবী মানিনা ( নাউজুবিল্লাহ ) । মুসলমান হতে হলে প্রথমে আল্লাহকে তারপর মোহাম্মদ ( স: ) কে আখেরী নবী মানতে হবে , তা না হলে কেও মুসলিম হতে পারবে না । তাদের মতে মির্জা গোলাম আহমেদ কাদিয়ানী হলো শেষ নাবী ( অস্তাগফিরুল্লাহ ) । কাদিয়ানী যে অবুঝ সেটা কিন্তু নয় । তারা খুবই বুঝধারী মানুষ । এবং তারা এই ষড়যন্ত্র বুঝে শুনেই চালিয়ে যাচ্ছে । আমার মতে এদের কাজই হলো মুসলমানদের মধ্যে ঝগড়া লাগিয়ে দেওয়া । তা নহলে তারা ঠিকই মির্জা কাদিয়ানীকে নবী বানিয়ে আরেকতি ধর্মের প্রবর্তন করে প্রচলন শুরু করতো । অযথা শান্তির ধর্ম ইসলাম কে আশান্তিতে ফেলতো না । এদের থেকে সবাই সাবধান । কাদিয়ানীদের প্রতিবাদ করুন , করুন প্রতিহত ।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
5 comments:
100% agree with you. keep this up.
কাদিয়ানী কাফের ! ...
Tender And Consulting Opportunities in
Bangladesh
আহ্মদীয়া জামাতের প্রতিষ্ঠাতা হযরত মির্যা গোলাম আহ্মদ (আঃ) দাবী করেছেন যে, আল্লাহ্ তা’আলা তাকে ইমাম মাহ্দী ও মসীহ্ মাওউদ হিসেবে প্রেরণ করেছেন। বিগত ১৮৮৯ খৃস্টাব্দে তথা ১৩০৬ হিজরী হতে একশত বছরের অধিক সময় ধরে আহ্মদীয়া জামা’ত ইসলামের শ্বাশত বাণী প্রচার করে চলেছে। ইতিমধ্যে এই আধ্যাত্মিক সংগঠন পৃথিবীর শতাধিক দেশে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শত বাধা-বিপত্তি সত্বেও আল্লাহ্ তা’আলার বিশেষ অনুগ্রহে এই সংগঠন সাফল্যের পর সাফল্য অর্জন করে বিশ্বব্যাপী ইসলাম ভিত্তিক ‘উম্মতে ওয়াহেদা’ প্রতিষ্ঠার লক্ষে নিরবচ্ছিন্নভাবে প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। অনেকে প্রশ্ন করেন যে, আহ্মদীয়া জামাতের প্রতিষ্ঠাতার দাবীর সত্যতার প্রমাণ কি? সংক্ষেপে এ সম্বন্ধে কয়েকটি প্রমাণ নীচে উল্ল্যেখ করা হলো। আশা করি সত্য-সন্ধানী সুধীবৃন্দ বিষয়টি উম্মুক্ত হৃদয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবেন। এ সম্বন্ধে প্রধানতঃ যে পাঁচটি বিষয়ের দিকে সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাই সেগুলো হলোঃ
১. দাবীকারক পাক-পবিত্র শিক্ষা সহকারে এসেছেন কি না?
২. তিনি বড় বড় নিদর্শনসহ আগমন করেছেন কি না- যেগুলো সার্বিকভাবে কেউই মোকাবেলা করতে পারে না?
৩. ধর্মীয় গ্রন্থাবলীতে বর্ণিত ভবিষ্যদ্বাণী সমূহ সার্বিকভাবে দাবীকারকের উপর প্রযোজ্য হয় কিনা এবং ভবিষ্যদ্বাণীগুলো যথার্থভাবে পূর্ণ হয়েছে কি না?
৪. যে সময় বা যুগে তাঁর আবির্ভাব ঘটেছে সেই যুগের অবস্থাবলী কোন সংস্কারকের আবির্ভাবের সাক্ষ্য বহন করে কি না?
৫. দাবীকারকের ব্যক্তি-চরিত্র ‘তাকওয়া’ এবং আধ্যাত্মিক আকর্ষণ শক্তি উচ্চ পর্যায়ের অন্তর্ভুক্ত কিনা?
http://www.ahoban.org/%e0%a6%b9%e0%a6%af%e0%a6%b0%e0%a6%a4-%e0%a6%87%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%ae-%e0%a6%ae%e0%a6%be%e0%a6%b9%e0%a7%8d%e2%80%8c%e0%a6%a6%e0%a7%80-%e0%a6%86%e0%a6%83-%e0%a6%8f%e0%a6%b0-%e0%a6%b8%e0%a6%a4/
Nice Article sir, Keep Going on... I am really impressed by read this. Thanks for sharing with us. Bangladesh National Flag Images.
gggggh
Post a Comment